সুভাষ চন্দ্র বসু সমগ্র ৫
সুভাষ চন্দ্র বসু সমগ্র ৫ is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
🔹 লেখক: সুভাষ চন্দ্র বসু
🔹 ধরণ: নেতাজি এবং নেতাজি আলোচনা
🔹 ফর্ম্যাট: হার্ডকভার
🔹 আইএসবিএন: ৯৭৮৮১৭২১৫৪৬৫৩
🔹 পৃষ্ঠা: ১৮৬
🔹 ওজন: ৪১০ গ্রাম
বইটি সম্পর্কে
সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মশতবার্ষিকীর প্রাক্কালে তাঁর সম্পূর্ণ রচনার পঞ্চম খণ্ড প্রকাশিত হয়েছে। এই খণ্ডে ১৯২৯ থেকে ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত ১০০ টিরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং লেখা রয়েছে, যা নেতাজির জীবনের এক বিরাট রাজনৈতিক তাৎপর্যপূর্ণ সময়কাল। এই সংগ্রহে এমন বক্তৃতা রয়েছে যা তাকে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে একজন গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং একজন বিশিষ্ট বামপন্থী নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। এই সময়কাল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ তিনি ভারতীয় রাজনৈতিক ক্ষেত্রে একজন উদীয়মান নেতা হয়ে ওঠেন এবং বামপন্থী রাজনীতির একজন প্রধান সমর্থক হিসেবে স্বীকৃত হন।
এই খণ্ডে নেতাজির কারাগারে থাকাকালীন জীবনের বেশ কিছু ঐতিহাসিক বক্তৃতা এবং লেখা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিছু উল্লেখযোগ্য বক্তৃতা হল কলকাতার মেয়র হিসেবে তাঁর সময়কাল এবং তাঁর রাজনৈতিক ও আদর্শিক বিকাশের সাথে সম্পর্কিত বক্তৃতা এবং লেখার একটি সংগ্রহ।
এই সংগ্রহে নেতাজির জীবন ও চিন্তাভাবনার গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলি তুলে ধরা হয়েছে, বিশেষ করে ১৯২৯ থেকে ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত, যখন তিনি ভারতের রাজনৈতিক ভূদৃশ্যে চলাচল করেছিলেন এবং স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অগ্রণী কণ্ঠস্বর হয়ে উঠেছিলেন।
এই খণ্ডে, পাঠক নেতাজির কারাগারের সময়কার বক্তৃতা এবং সেই সময়ে লেখা চিঠিগুলিও পাবেন, যা ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি তাঁর অটল অঙ্গীকারের চিত্র তুলে ধরে। এটি ১৯৩৩ সালে ভারত ত্যাগের আগে বাংলার জনগণের উদ্দেশ্যে দেওয়া একটি আবেগঘন বিদায়ী ভাষণ দিয়ে শেষ হয়।
এই খণ্ডে যা যা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:
✔ ১৯২৯-১৯৩৩ সাল পর্যন্ত ১০০ টিরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং লেখা।
✔ কলকাতার মেয়র হিসেবে নেতাজির ভাষণ (১৯৩৯)।
✔ তার আদর্শিক বিবর্তনকে তুলে ধরে লেখা এবং চিঠি ।
✔ পূর্ণ স্বাধীনতার পক্ষে এবং ভাষা ও জাতীয়তাবাদের মতো বিষয়গুলিকে সম্বোধন করে বক্তৃতা।
✔ ১৯৩৩ সালে তাঁর প্রস্থানের আগে বাংলার জনগণের উদ্দেশ্যে একটি বিদায়ী ভাষণ।
লেখক সম্পর্কে
সুভাষ চন্দ্র বসু (১৮৯৭-১৯৪৫) ছিলেন একজন বিপ্লবী নেতা এবং ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। কটকে জন্মগ্রহণকারী, তিনি প্রথমে ভারতীয় সিভিল সার্ভিসে (আইসিএস) কর্মজীবন শুরু করেছিলেন, কিন্তু ভারতের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করার জন্য পদত্যাগ করেছিলেন। তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজ (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি - আইএনএ) সংগঠিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং ভারতের স্বাধীনতার একজন গুরুত্বপূর্ণ সমর্থক ছিলেন। তাঁর নেতৃত্ব, বক্তৃতা এবং লেখা আজও মানুষকে অনুপ্রাণিত করে।

