সুভাষ চন্দ্র বসু সমগ্র ৪
সুভাষ চন্দ্র বসু সমগ্র ৪ is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
🔹 লেখক: সুভাষ চন্দ্র বসু
🔹 ধরণ: নেতাজি এবং নেতাজি আলোচনা
🔹 ফর্ম্যাট: হার্ডকভার
🔹 আইএসবিএন: ৯৭৮৮১৭২১৫০৪৪০
🔹 পৃষ্ঠা: ২৫০
🔹 ওজন: ৪৭৬ গ্রাম
বইটি সম্পর্কে
সুভাষ চন্দ্র বসুর ৯৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর সম্পূর্ণ রচনার চতুর্থ খণ্ড প্রকাশিত হয়েছে। এই খণ্ডে নেতাজির কিছু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বিরল লেখা রয়েছে, যা আগে কখনও প্রকাশিত হয়নি।
এই খণ্ডে নেতাজির বন্দীদশায় থাকাকালীন দুটি গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি প্রবন্ধের বাংলা অনুবাদ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই প্রবন্ধগুলি তাঁর গভীর দার্শনিক চিন্তাভাবনা এবং সমাজের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করে। তদুপরি, এই খণ্ডে 'মন্ত্রবিচার' নামে একটি অমূল্য রচনা রয়েছে যা আগে প্রকাশিত হয়নি, তার সাথে সুভাষ চন্দ্র বসুর তাঁর বাবা জানকীনাথ বসু এবং তাঁর কাকা শরৎ চন্দ্র বসুর কাছে লেখা নতুন আবিষ্কৃত চিঠিগুলিও রয়েছে।
এছাড়াও, অল ইন্ডিয়া যুব কংগ্রেস এবং ১৯২৮ সালের কলকাতা কংগ্রেসে নেতাজির দেওয়া ঐতিহাসিক বক্তৃতা এবং বিবৃতি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই বক্তৃতাগুলি দেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁর আবেগপূর্ণ সমর্থন এবং আন্দোলনে ভাষা ও আদর্শের গুরুত্ব সম্পর্কে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত করে।
এই খণ্ডে যা যা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:
✔ বার্মায় কারাবাসের সময় নেতাজির লেখা দুটি প্রধান ইংরেজি প্রবন্ধের বাংলা অনুবাদ ।
✔ 'মন্ত্রবিচার' – মান্দালয় কারাগারে আবিষ্কৃত একটি অমূল্য দলিল।
✔ নেতাজির বক্তৃতা এবং বিবৃতি - পূর্ণ স্বাধীনতার পক্ষে ওকালতি এবং জাতীয় ভাষা নিয়ে আলোচনা।
✔ নতুন আবিষ্কৃত চিঠিপত্র - তার বাবা জানকীনাথ বসু এবং কাকা শরৎচন্দ্র বসুর কাছে লেখা চিঠিপত্র।
✔ ভারতে আইএনএ-এর প্রবেশ এবং আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠনের বিবরণ।
লেখক সম্পর্কে
সুভাষ চন্দ্র বসু (১৮৯৭-১৯৪৫) ছিলেন ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন বিশিষ্ট নেতা। কটকে জন্মগ্রহণকারী তিনি ভারতীয় সিভিল সার্ভিস (আইসিএস) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন কিন্তু জাতির সেবা করার জন্য পদত্যাগ করেন। তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজের (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি - আইএনএ) প্রতিষ্ঠাতা এবং ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়, এবং তাঁর আদর্শ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে।

