👨‍💼 CUSTOMER CARE NO +918468865271

⭐ TOP RATED SELLER ON AMAZON, FLIPKART, EBAY & WALMART

🏆 TRUSTED FOR 10+ YEARS

  • From India to the World — Discover Our Global Stores

🚚 Extra 10% + Free Shipping? Yes, Please!

Shop above ₹5000 and save 10% instantly—on us!

THANKYOU10

সোনালী সাপের ছোবল

Regular price Rs.125.00
Tax included


Genuine Products Guarantee

We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.

Delivery and Shipping

Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.

Get 100% refund on non-delivery or defects

On Prepaid Orders

  • লেখক: বিমল কর ( বিমল কর )
  • ধরণ: শিশুদের বই ( ছোটদের বই )
  • বিন্যাস: হার্ডকভার
  • আইএসবিএন: ৯৭৮৮১৭২১৫৮৮৫৯
  • পৃষ্ঠা: ১২৪

বইয়ের বর্ণনা

সোনালী সাপের ছোবল (সোনার সাপের কামড়) বিখ্যাত বাঙালি লেখক বিমল করের লেখা একটি দুঃসাহসিক শিশুতোষ বই। বইটিতে রহস্য এবং বিপদের একটি রোমাঞ্চকর গল্প বর্ণিত হয়েছে, যেখানে একজন তরুণ নায়ককে একটি মারাত্মক সোনার সাপের দ্বারা সৃষ্ট চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। আখ্যানটি উন্মোচিত হওয়ার সাথে সাথে, গল্পটি সাহস, ভয় এবং বেঁচে থাকার বিষয়বস্তুতে গভীরভাবে প্রবেশ করে, তার মনোমুগ্ধকর কাহিনী এবং প্রাণবন্ত চিত্রকল্প দিয়ে তরুণ পাঠকদের আকৃষ্ট করে।

মনোমুগ্ধকর কাহিনীর ধারা পাঠকদের চরিত্রগুলোর পছন্দ সম্পর্কে সমালোচনামূলকভাবে চিন্তা করতে উৎসাহিত করে, একই সাথে রোমাঞ্চকর, সাসপেন্সপূর্ণ পরিস্থিতির মাধ্যমে তাদের কল্পনাশক্তিকে উদ্দীপিত করে।


লেখকের জীবনী

বিমল কর ( বিমল কর ) বাংলা ক্যালেন্ডারে ৩ আশ্বিন ১৩২৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন, যা ইংরেজি ক্যালেন্ডারে ১৯২১ সালের সাথে মিলে যায়। তাঁর শৈশব কেটেছে জব্বলপুর, হাজারীবাগ, গোমোহ, ধানবাদ এবং আসানসোল সহ বিভিন্ন স্থানে। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৪২ সালে এআরপি এবং পরে ১৯৪৩ সালে আসানসোলের অস্ত্র উৎপাদন ডিপোতে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৪৪ সালে তিনি বারাণসীতে রেলওয়েতে যোগদান করেন।

বাংলা সাহিত্য জগতে কর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি ১৯৪৬-১৯৫২ সালের মধ্যে মণিলাল বন্দোপাধ্যায় সম্পাদিত পরাগ পত্রিকার সহ-সম্পাদক এবং পরে পশ্চিমাঙ্গ পত্রিকা এবং সত্যযুগ পত্রিকার উপ-সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৪ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত তিনি একটি শীর্ষস্থানীয় সাপ্তাহিক প্রকাশনা দেশ পত্রিকার সাথে কাজ করেন এবং ১৯৮২ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত শিলাদিত্য মাসিক পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।

তিনি বাংলা সাহিত্যে 'ছোটগল্পের নতুন পদ্ধতি' আন্দোলনের পথিকৃৎ ছিলেন এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আনন্দ পুরস্কার (১৯৬৭ এবং ১৯৯২), সাহিত্য আকাদেমি পুরস্কার (১৯৭৫) এবং শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পুরস্কার (১৯৮১) সহ অসংখ্য মর্যাদাপূর্ণ পুরষ্কার পেয়েছিলেন।

বিমল কর ২০০৩ সালের ২৬শে আগস্ট মারা যান, বাংলা সাহিত্যে এক সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার রেখে যান।