শঙ্খিনী
শঙ্খিনী is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
- লেখক: সঙ্গীতা বন্দ্যোপাধ্যায় (সঙ্গীতা বন্দোপাধ্যায়)
- ধরণ: উপন্যাস (উপন্যাস)
- বিন্যাস: হার্ডকভার
- আইএসবিএন: ৯৭৮৮১৭৭৫৬৫৮৩৬
- পৃষ্ঠা: ৭২০
- ওজন: ১২০৫ গ্রাম
- প্রকাশক: আনন্দ পাবলিশার্স
সারসংক্ষেপ:
'শঙ্খিনী' উপন্যাসে সঙ্গীতা বন্দোপাধ্যায় জীবন ও অস্তিত্বের এক গভীর দার্শনিক অনুসন্ধান রচনা করেছেন। উপন্যাসটি পরামর্শ দেয় যে জীবনের ঘটনাগুলির কোনও অন্তর্নিহিত অর্থ নেই - তারা কেবল জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার একটি প্রক্রিয়া হিসাবে কাজ করে । জন্মচিহ্ন থেকে মৃত্যুর চূড়ান্ত চিহ্ন পর্যন্ত , অস্তিত্ব একটি শূন্য স্থান বলে মনে হয় - যা অভিজ্ঞতা, কর্ম এবং মুহূর্ত দিয়ে পূর্ণ হতে হবে, কোনও চূড়ান্ত উদ্দেশ্য নির্বিশেষে।
উপন্যাসটি প্রশ্ন তোলে যে জীবনের আসলেই কোন লক্ষ্য বা গন্তব্য আছে কিনা, নাকি ব্যক্তিরা কেবল নদীর তীরে কাঠের নৌকার মতো মহাজাগতিক জোয়ারের ধারে ভেসে বেড়াচ্ছে । তবুও, এই অস্তিত্বগত তরলতা সত্ত্বেও, প্রতিটি চরিত্র এবং ঘটনা তাৎপর্য বহন করে , যা নিয়তি এবং স্বাধীন ইচ্ছার মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়া প্রকাশ করে। উপন্যাসটি জীবনেরই একটি আখ্যান , যেখানে নায়ক "জীবন" (জীবন) বিভিন্ন রূপ ধারণ করে—কখনও কখনও রাত্রিমণি, রোন্দেব, মুকুল , এমনকি শাহরুখ খান ! এই বৈচিত্র্যময় পরিচয় এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে, উপন্যাসটি অস্তিত্বের একটি শক্তিশালী, উদ্দীপক গল্প তৈরি করে ।
লেখক সম্পর্কে:
১৯৭৪ সালের ২৩শে নভেম্বর দুর্গাপুরে জন্মগ্রহণকারী সঙ্গীতা বন্দোপাধ্যায় পরবর্তীতে ১৯৮৬ সালে কলকাতায় চলে আসেন। তিনি বাগবাজার বহুমুখী বালিকা বিদ্যালয় এবং পরে গোখলে কলেজে পড়াশোনা করেন। তাঁর সাহিত্য যাত্রা শুরু হয় কিশোর বয়সে , ২০০১ সালে 'দেশ' ম্যাগাজিনে তাঁর প্রথম কবিতা প্রকাশিত হওয়ার মাধ্যমে।
তিনি বিভিন্ন ম্যাগাজিন এবং সংবাদপত্রে নিয়মিত লেখক হিসেবে কাজ করেছেন এবং 'শঙ্খিনী' মূলত দেশে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত, এটি তার প্রথম উপন্যাস । লেখালেখির পাশাপাশি তিনি একজন সাংবাদিক হিসেবেও কাজ করেছেন এবং একটি টেলিভিশন চ্যানেলের সাথে যুক্ত । তার সবচেয়ে বড় আগ্রহ হলো মানবতা এবং মহাবিশ্বের মধ্যে জটিল সম্পর্ক অধ্যয়ন করা ।

