👨‍💼 CUSTOMER CARE NO +918468865271

⭐ TOP RATED SELLER ON AMAZON, FLIPKART, EBAY & WALMART

🏆 TRUSTED FOR 10+ YEARS

  • From India to the World — Discover Our Global Stores

🚚 Extra 10% + Free Shipping? Yes, Please!

Shop above ₹5000 and save 10% instantly—on us!

THANKYOU10

সহজত্রির কথা

Sale price Rs.450.00 Regular price Rs.500.00
Tax included


Genuine Products Guarantee

We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.

Delivery and Shipping

Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.

Get 100% refund on non-delivery or defects

On Prepaid Orders

🔹 লেখক: রমেশ সেন
🔹 ধরণ: আত্মজীবনী - জীবনী - স্মৃতিকথা
🔹 ফর্ম্যাট: হার্ডকভার
🔹 আইএসবিএন: ৯৭৮৯৩৫৪২৫৩৫৯১
🔹 পৃষ্ঠা: ২৫৬
🔹 ওজন: ৩৭৫ গ্রাম

📝 বইয়ের সারাংশ:
১৫-১৬ বছর বয়সী একটি ছেলে ফুটবল খেলতে কলকাতায় এসেছিল এবং ১৯৪৬ সালের দাঙ্গার মধ্যে নিজেকে আটকে পড়েছিল। ঢাকায় ফিরে এসেও একই রকম অস্থির পরিবেশের মুখোমুখি হয়েছিল। ইতিমধ্যেই পরিবার থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে, সে একটি উন্নত ভবিষ্যতের সন্ধানে কলকাতার দিকে রওনা দেয়।

১৯৫০-এর দশকের গোড়ার দিকে টালিগঞ্জ চলচ্চিত্র জগতে পুনু সেন নামে পরিচিত রমেশ সেনের স্মৃতির মধ্য দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্র শিল্পের এক ঝলক দেখা যায়, যেখানে তিনি সত্যজিৎ রায়ের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন। তাঁর প্রথম পরামর্শদাতা ছিলেন বিখ্যাত চলচ্চিত্র সম্পাদক অর্ধেন্দু চট্টোপাধ্যায়, যার অধীনে দুলাল দত্ত (রায়ের আজীবন সম্পাদক) এর মতো কিংবদন্তিরাও প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন।

পুনুর যাত্রা তাকে সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র ইউনিটে নিয়ে যায়, যেখানে তিনি পথের পাঁচালী এবং অপরাজিতো ছবিতে সহকারী হিসেবে কাজ করেন, তারপর ঋত্বিক ঘটকের সাথে চারটি ছবিতে এবং পরে তরুণ মজুমদারের সাথে কাজ করেন। তবে, তার হৃদয় মানিকদার (সত্যজিৎ রায়) সাথেই রয়ে যায়। ১৯৬০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে, তিনি সত্যজিৎ রায়ের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী হয়ে ওঠেন এবং তার শেষ দিন পর্যন্ত রায় পরিবারের সাথে গভীরভাবে জড়িত ছিলেন।

রমেশ সেনের স্মৃতিকথা কেবল একটি ব্যক্তিগত আখ্যান নয় বরং বাংলা চলচ্চিত্রের একটি স্বর্ণযুগ, সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র নির্মাণ যাত্রা এবং কলকাতার সাংস্কৃতিক বিবর্তনের একটি ঐতিহাসিক সাক্ষ্য।

🖋 লেখক সম্পর্কে:
রমেশ সেন বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন এবং ঢাকায় তার স্কুল জীবন শেষ করেন। ছোটবেলায় তিনি তার পিতাকে হারান এবং দেশভাগের সময় ভারতে চলে আসেন। ম্যাট্রিকুলেশন পাস করার পর তিনি আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ত্যাগ করেন।

কলকাতায় স্থায়ীভাবে বসবাসের পর, তিনি সুচিত্রা সেনের শ্বশুর আদিনাথ সেনের সাথে বালিগঞ্জে কিছু সময়ের জন্য বসবাস করেন। চলচ্চিত্র জগতের সাথে তার পরিচয় স্টুডিওতে শুরু হয়, যেখানে তিনি অর্ধেন্দু চট্টোপাধ্যায়ের অধীনে একজন শিক্ষানবিস সম্পাদক হিসেবে প্রশিক্ষণ নেন। পুনু সেন নামে শিল্পে পরিচিতি পাওয়ার আগে তিনি সুনন্দা দেবীর প্রযোজনা সংস্থার সাথে কাজ করেন।

পুনু পথের পাঁচালী ইউনিটে সম্পাদক দুলাল দত্ত এবং সুকুমার সেনগুপ্তের সহকারী হিসেবে যোগদান করেন। এরপর থেকে তিনি সত্যজিৎ রায়কে তার পরামর্শদাতা হিসেবে বিবেচনা করেন। তিনি ঋত্বিক ঘটক, মৃণাল সেন, তরুণ মজুমদার এবং রাজেন তরফদারের মতো কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতাদের সাথে সহযোগিতা করেন। নায়কের পর থেকে তিনি সত্যজিৎ রায়ের সরাসরি সহকারী পরিচালক হয়ে ওঠেন এবং তার দীর্ঘতম সহযোগীদের একজন ছিলেন। সন্দীপ রায়ের চলচ্চিত্র নির্মাণের ক্ষেত্রেও তিনি একজন পথপ্রদর্শক ছিলেন, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি রায় পরিবারের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিলেন।

📚 লেখকের অন্যান্য রচনা:

  • একজন চলচ্চিত্র নির্মাতার সহকারীর স্মৃতিকথা