সাধের ময়না
সাধের ময়না is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
- লেখক: সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
- ধরণ: উপন্যাস (উপন্যাস)
- বিন্যাস: হার্ডকভার
বইয়ের বিবরণ:
- প্রকাশক: আনন্দ পাবলিশার্স
- আইএসবিএন: ৯৭৮৮১৭২১৫৩১০৬
- পৃষ্ঠা: ১০৪
- ওজন: ২০৫ গ্রাম
সারসংক্ষেপ:
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের সাহিত্য জগতে তিনটি কেন্দ্রীয় চরিত্র - পরমেশ্বর, প্রতিমা এবং বঙ্কিম - প্রায়শই দেখা যায়। সাধের ময়নাতে , এই সুপরিচিত চরিত্রগুলি ফিরে আসে, কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন পরিবেশ এবং আবেগময় সুরে ।
প্রতিমা, একজন দৃঢ়চেতা এবং স্বাধীন পুত্রবধূ , তার কর্তৃত্বপরায়ণ শ্বশুর পরমেশ্বরের আধিপত্যের তীব্র বিরোধিতা করেন। তার স্বামী বঙ্কিমের সাথে তার সম্পর্ক হাস্যকর অথচ মর্মস্পর্শী মুহূর্তগুলিতে পরিপূর্ণ। তবে, তাদের পূর্ববর্তী হালকা মনের মিথস্ক্রিয়ার বিপরীতে, এই উপন্যাসটি বিচ্ছেদ, ক্ষতি এবং শোকের মধ্যে ডুবে আছে।
একে একে পরমেশ্বর এবং প্রতিমা মারা যান , বঙ্কিমকে একা ফেলে এক শূন্য পৃথিবীতে । একটি হৃদয়স্পর্শী এবং হৃদয়বিদারক আখ্যানের মাধ্যমে, উপন্যাসটি বঙ্কিম কীভাবে একাকীত্বের সাথে মোকাবিলা করেন তা অন্বেষণ করে। গল্পটি দাদা ঠাকুরের একসময়ের অনুভূতির প্রতিধ্বনি করে:
"যখন একজন রসিক কাঁদে, তখন ঈশ্বরও তার সাথে কাঁদেন।"
গভীর আবেগ এবং কাব্যিক বিষণ্ণতায় রচিত, সাধের ময়না একটি গভীরভাবে মর্মস্পর্শী উপন্যাস যা পাঠকের হৃদয়ে স্থায়ীভাবে গেঁথে আছে।
লেখক সম্পর্কে:
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় ১৯৩৬ সালে কলকাতার উপকণ্ঠে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বিজ্ঞানে ডিগ্রি অর্জন করেন এবং মানবিক বিভাগে ভর্তি হন। তাঁর কর্মজীবন জুড়ে তিনি শিক্ষক, রসায়নবিদ এবং পরে শিল্প বিভাগে একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেন।
রামকৃষ্ণ মিশনের সরকারি পত্রিকা " উদ্বোধন" -এ স্বামী শ্রদ্ধানন্দের পরামর্শে তাঁর সাহিত্য যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে তিনি শিল্প সাংবাদিকতা এবং মিডিয়াতে তাঁর কাজের মাধ্যমে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন।
পঞ্চাশটিরও বেশি প্রকাশিত বইয়ের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন ধারায় লিখেছেন, যা লেখক হিসেবে তাঁর বহুমুখী প্রতিভার পরিচয় বহন করে। ১৯৮১ সালে তিনি আনন্দ পুরস্কারে ভূষিত হন।