জে তরণীখানি
জে তরণীখানি is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
লেখক: কৃষ্ণ বসু
ধরণঃ আত্মজীবনী-জীবনী-স্মৃতিকথা
বিন্যাস: হার্ডকভার
আইএসবিএন: ৯৭৮৮১৭৭৫৬১৮২১
পৃষ্ঠা: ৮০
ওজন: ১৯১ গ্রাম
বইয়ের বর্ণনা:
"জে তরণীখানি" হল মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং প্রখ্যাত শিশু বিশেষজ্ঞ শিশির কুমার বসুর স্ত্রী কৃষ্ণা বসুর একটি অনুপ্রেরণামূলক আত্মজীবনীমূলক বিবরণ। বইটিতে শিশির কুমারের জীবনের কিছু মুহূর্ত তুলে ধরা হয়েছে, যিনি ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে, বিশেষ করে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর একজন সাহসী সহযোগী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। স্বাধীনতা আন্দোলনে তার প্রাথমিক অংশগ্রহণ থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-পরবর্তী নিবেদিতপ্রাণ প্রচেষ্টা পর্যন্ত, শিশির কুমার তার শেষ দিন পর্যন্ত তার লক্ষ্যে অবিচল ছিলেন।
এই গভীর ব্যক্তিগত বর্ণনায়, কৃষ্ণা বসু একজন অসাধারণ মানুষের সহচর হিসেবে তাঁর যাত্রার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন, শিশির কুমারের জীবনের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ নিষ্ঠা এবং স্থিতিস্থাপকতার একটি নিবিড় দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করেছেন। কলকাতায় নেতাজি গবেষণা ব্যুরো প্রতিষ্ঠায় তাঁর কাজ এবং ভারতীয় ইতিহাসে তাঁর নিরলস অবদান এখানে নথিভুক্ত করা হয়েছে, যা বইটিকে কেবল একটি স্মৃতিকথা নয়, বরং এমন একজন ব্যক্তির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে পরিণত করেছে যার জীবন জাতির জন্য নিবেদিত ছিল।
লেখক সম্পর্কে:
কৃষ্ণা বসু ১৯৩০ সালের ২৬শে ডিসেম্বর ঢাকায় চারুচন্দ্র চৌধুরী এবং ছায়াদেবী চৌধুরাণীর ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন বহুমুখী ব্যক্তিত্ব এবং বাংলা ও ভারতের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং শিক্ষাক্ষেত্রে একজন উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পর, তিনি ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কলকাতার সিটি কলেজে অধ্যাপনা করেন এবং ৮ বছর ধরে কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৫৫ সালের ডিসেম্বরে, তিনি বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং শিশু বিশেষজ্ঞ শিশির কুমার বসুকে বিয়ে করেন। তাদের বিবাহের প্রথম দিক থেকেই, কৃষ্ণা নেতাজি গবেষণা ব্যুরোর সাথে জড়িত হন, ২০০০ সালে তার স্বামীর মৃত্যুর পর তার উত্তরাধিকার অব্যাহত রাখেন। তিনি কলকাতার শিশু স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন, যে পদে তার স্বামী পরিচালক হিসেবে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
তার পরবর্তী বছরগুলিতে, তিনি টানা তিনবার যাদবপুর থেকে সংসদ সদস্য ছিলেন এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত তিনি সংসদের বিদেশ বিষয়ক স্থায়ী কমিটির চেয়ারপারসন হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। রাজনীতি এবং সামাজিক ক্ষেত্রে তাঁর অবদানের জন্য কৃষ্ণা বসু ব্যাপকভাবে সম্মানিত ছিলেন।
তিনি ২২শে ফেব্রুয়ারী ২০২০ তারিখে কলকাতায় মারা যান।

