অদমৃতকথা
অদমৃতকথা is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
লেখক: ব্রাত্য বসু
ধরণ: উপন্যাস (উপন্যাস)
বাঁধাই: হার্ডকভার
আইএসবিএন: ৯৭৮৯৩৫৪২৫২৩৭২
পৃষ্ঠা: ২৫৬
ওজন: ৩৭৮ গ্রাম
বইয়ের বর্ণনা
"আদমৃতকথা" বাংলা থিয়েটারের দুই বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব আদা (অর্ধেন্দু শেখর মুস্তাফি) এবং অমৃতলাল বসু- এর মনোমুগ্ধকর জীবনের উপর ভিত্তি করে আবর্তিত হয়েছে। অভিনেতা হিসেবে তাদের ভূমিকার জন্য পরিচিত এই দুই খ্যাতিমান ব্যক্তির মধ্যে একটি বিশেষ, রহস্যময় বন্ধন ছিল যা কেবল প্রশংসার বাইরেও বিস্তৃত ছিল। উপন্যাসটি তাদের গভীর সংযোগ এবং তাদের ভাগ্যকে আবদ্ধ করে এমন আকর্ষণীয় আধ্যাত্মিক ও আধিভৌতিক শক্তিগুলির মধ্যে গভীরভাবে আলোচনা করে। এটি কি কেবল প্রশংসা ছিল, নাকি তাদের মধ্যে আরও গভীর, অবর্ণনীয় রসায়ন ছিল?
এই আখ্যানটি বাংলা থিয়েটারের বিবর্তনের পটভূমিতে তৈরি, যেখানে গিরিশ চন্দ্র ঘোষের মতো কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব এবং অন্যান্য অসংখ্য ঐতিহাসিক থিয়েটার ব্যক্তিত্বের উল্লেখ রয়েছে। গল্পটি মঞ্চের আলো এবং ছায়ার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করে, এই দুই অভিনেতা তাদের জীবন জুড়ে যে অর্থের সাথে জড়িত ছিলেন তার গভীর অনুসন্ধান প্রকাশ করে। উপন্যাসটি ঐতিহাসিক তথ্যকে কল্পকাহিনীর সাথে মিশে, একটি সূক্ষ্ম গবেষণা-ভিত্তিক আখ্যান তৈরি করে যা এই প্রতীকী চরিত্রগুলির রহস্যময় যাত্রা অন্বেষণ করে।
তাদের গল্পের মাধ্যমে, বইটি বাংলা থিয়েটারের জগত , এর বিবর্তন, এর চরিত্র এবং এটিকে সংজ্ঞায়িত করে এমন পবিত্র মঞ্চের একটি জানালা প্রদান করে। এটি কেবল একটি জীবনী বা ঐতিহাসিক বিবরণ নয় বরং একটি আধিভৌতিক মাত্রার অন্বেষণ যা বাংলা থিয়েটারের আত্মাকে ধারণ করেছে।
লেখক সম্পর্কে
ব্রাত্য বসু ১৯৬৯ সালের ২৫শে সেপ্টেম্বর কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাঙ্গুর স্কুলে পড়াশোনা শেষ করেন, পরে প্রেসিডেন্সি কলেজ এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন, যেখানে তিনি বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ব্রাত্য বসু বাংলা থিয়েটার জগতের অন্যতম বিশিষ্ট সমসাময়িক নাট্যকার, পরিচালক এবং অভিনেতা। তিনি বিখ্যাত থিয়েটার ব্যক্তিত্ব বিষ্ণু বসুর পুত্র।
বাংলা থিয়েটারে ব্রাত্যের অবদান অভিনয় এবং পরিচালনা উভয় ক্ষেত্রেই তার উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গির দ্বারা চিহ্নিত, এবং তিনি তার কাজের জন্য বেশ কয়েকটি মর্যাদাপূর্ণ পুরষ্কার অর্জন করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে শ্যামল সেন স্মৃতি সম্মান (১৯৯৮), দিশারী পুরষ্কার (২০০০), এবং সত্যেন মিত্র পুরষ্কার (২০০১, ২০০৩, ২০০৪)। তার কাজ বাংলা থিয়েটারকে পুনরুজ্জীবিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, অন্যদিকে তার "রাস্তা" , "তিস্তা" এবং "তারা" চলচ্চিত্রগুলিও বাংলা সিনেমায় একটি উল্লেখযোগ্য ছাপ ফেলেছে।

