সেশ না হোয়া ঘর
সেশ না হোয়া ঘর is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
- লেখক: প্রচেত গুপ্ত (প্রচেত গুপ্ত)
- ধরণ: উপন্যাস (উপন্যাস)
- বিন্যাস: হার্ডকভার
- আইএসবিএন: ৯৭৮৯৩৫৪২৫২৬১৭
- পৃষ্ঠা: ১৫২
- ওজন: ১৯২ গ্রাম
- প্রকাশক: আনন্দ পাবলিশার্স
সারসংক্ষেপ:
এই উপন্যাসটি একটি অসমাপ্ত বাড়ির চারপাশে আবর্তিত হয়েছে, যা অমীমাংসিত আবেগ এবং অসম্পূর্ণ স্বপ্নের প্রতীক। কখনও কখনও এটি স্পষ্টভাবে দেখা যায়, অন্য সময়ে, এটি ছায়াময় থাকে। একটি পরিত্যক্ত পুকুরের কাছে একটি রিভলবার আবিষ্কার আখ্যানে রহস্যবাদ এবং বাস্তবতার একটি স্তর যুক্ত করে।
গল্পটি গ্রামীণ ও শহুরে ভূদৃশ্যের মধ্যে নির্বিঘ্নে এগিয়ে যায় - কোমল অথচ যন্ত্রণাদায়ক মানিনী, লোভী ও কামুক মণিনাথ এবং গ্রামের নিষ্পাপ ছেলে বিল্বোর মতো চরিত্রগুলির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। এদিকে, কলকাতায়, উপন্যাসটি সংস্কৃতিবান ও শিক্ষিত কৃষ্ণপ্রিয়া, তার উদার মনের ছেলে ধ্রুব, তার প্রেমিক রাধিকা এবং কৃষ্ণপ্রিয়ার স্বামী, প্রাক্তন আসামি সন্তোষ সেনকে জীবন্ত করে তোলে।
এই বৈচিত্র্যময় চরিত্রগুলির মধ্য দিয়ে, উপন্যাসটি গভীর মানবিক আবেগ, আকাঙ্ক্ষা এবং অনিবার্য অতীতকে অন্বেষণ করে । প্রতিটি চরিত্র তাদের নিজস্ব "অসমাপ্ত ঘর", আকাঙ্ক্ষা এবং অসম্পূর্ণতার একটি স্থান বহন করে, যা এই উপন্যাসটিকে বাস্তববাদ এবং রূপক গভীরতার একটি অনন্য মিশ্রণ করে তুলেছে।
লেখক সম্পর্কে:
কলকাতায় জন্মগ্রহণকারী প্রোচেত গুপ্ত সাহিত্যিক পরিবেশে বেড়ে ওঠেন, কারণ তাঁর বাবা-মা দুজনেই শিক্ষক ছিলেন। তাঁর গল্পগুলি বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং চলচ্চিত্র, নাটক এবং টিভি নাটকে রূপান্তরিত হয়েছে। বছরের পর বছর ধরে, তিনি অসংখ্য মর্যাদাপূর্ণ পুরষ্কার পেয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে সুতপা রায়চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার (বাংলা একাডেমী কর্তৃক), শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায় স্মৃতি পুরস্কার, আশাপূর্ণা দেবী স্মৃতি পুরস্কার, গজেন্দ্রকুমার মিত্র-সুমথনাথ স্মারক সম্মান, কলকাতা বইমেলা সাহিত্য পুরস্কার (২০১১), এবং বর্ণপরিচয় শারদ সাহিত্য সম্মান (২০১০)।

