জৈন ধর্মের ইতিহাস: মথুরার বিশেষ উল্লেখ সহ: নং ২৩ (ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি পুনর্গঠন)
জৈন ধর্মের ইতিহাস: মথুরার বিশেষ উল্লেখ সহ: নং ২৩ (ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি পুনর্গঠন) is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
                    
                      
Genuine Products Guarantee
                      
                    
                  
                  Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
                    
                      
Delivery and Shipping
                      
                    
                  
                  Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
বইয়ের বিস্তারিত
- লেখক: বীরেন্দ্র কুমার শর্মা
- ব্র্যান্ড: ডি কে প্রিন্টওয়ার্ল্ড প্রাইভেট লিমিটেড।
- সংস্করণ: ১
- বাঁধাই: হার্ডকভার
- পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৩০০
- প্রকাশের তারিখ: ০১-০৯-২০০২
- অংশ সংখ্যা: চিত্রাবলী
- ইএএন: ৯৭৮৮১২৪৬০১৯৫২
- প্যাকেজের মাত্রা: ৯.৭ x ৭.৪ x ০.৯ ইঞ্চি
- ভাষা: ইংরেজি
 বর্ণনা:
 বিশ্বের অন্যতম প্রধান ধর্ম জৈনধর্ম অহিংসা (অহিংসা), সত্য এবং ধার্মিক আচরণের আধ্যাত্মিক নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত। ২,৬০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিস্তৃত একটি সমৃদ্ধ এবং স্থায়ী ঐতিহ্যের সাথে, এটি একটি সুনির্দিষ্ট বিশ্বদৃষ্টি, অধিবিদ্যা এবং নীতিশাস্ত্রের কোড তৈরি করেছে। এই বিস্তৃত গ্রন্থে, বিশিষ্ট পণ্ডিত ভি কে শর্মা জৈনধর্মের একটি নতুন, সর্ব-ভারতীয় ঐতিহাসিক জরিপ প্রদান করেছেন, যার মধ্যে এর উৎপত্তি, প্রাচীনত্ব, মূল মতবাদ, তীর্থঙ্কর এবং ভারত জুড়ে এর ব্যাপক প্রভাবের সন্ধান পাওয়া গেছে। বইটি ভারতীয় সংস্কৃতি এবং শৈল্পিক ঐতিহ্যে জৈনধর্মের উল্লেখযোগ্য অবদানও তুলে ধরে।
বইটির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ মথুরাকে কেন্দ্র করে তৈরি, যা একটি প্রাচীন এবং পবিত্র শহর যা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিংবদন্তি জন্মস্থান হিসেবে পরিচিত। তবে, মথুরারও একটি গভীর জৈন ঐতিহ্য রয়েছে, যা খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দী থেকে খ্রিস্টীয় একাদশ শতাব্দী পর্যন্ত জৈন ধর্মের একটি প্রধান কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। ডঃ শর্মা জৈন ধর্মীয় সাহিত্য, মূর্তিতত্ত্ব এবং শৈল্পিক ঐতিহ্য গঠনে মথুরা কীভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল তা অনুসন্ধান করেছেন। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সংরক্ষিত এই শহরের জৈন ভাস্কর্য এবং স্থাপত্য জৈন সংস্কৃতিতে এর ঐতিহাসিক তাৎপর্যের স্থায়ী সাক্ষ্য হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।
প্রামাণিক উৎস দ্বারা সমর্থিত এবং চিত্রকল্পমূলক বিষয়বস্তুতে সমৃদ্ধ, এই বইটি জৈন স্থাপত্য, ভাস্কর্য শিল্প এবং সামাজিক-ধর্মীয় জীবনের একটি মনোরম দৃশ্য উপস্থাপন করে, বিশেষ করে মথুরার অভ্যন্তরে। এটি পণ্ডিত, ইতিহাসবিদ এবং ভারতে জৈন ধর্মের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাব সম্পর্কে আগ্রহীদের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ।
 লেখক সম্পর্কে: 
ডঃ বীরেন্দ্র কুমার শর্মা ভারতীয় ইতিহাস, শিল্প এবং ধর্মীয় অধ্যয়নের একজন বিশিষ্ট পণ্ডিত। তাঁর গবেষণা জৈন ধর্ম, এর ঐতিহাসিক বিবর্তন এবং এর শৈল্পিক অবদান, বিশেষ করে মথুরায়, উপর আলোকপাত করে। বিস্তৃত অধ্যয়নের মাধ্যমে, তিনি জৈন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বোঝার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।
 
            
 
       
         

