গঙ্গা সমভূমির প্রত্নতত্ত্ব: সাংস্কৃতিক-ঐতিহাসিক মাত্রা
গঙ্গা সমভূমির প্রত্নতত্ত্ব: সাংস্কৃতিক-ঐতিহাসিক মাত্রা is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
বইয়ের বিবরণ
- পৃষ্ঠা: xiv+222
- ফর্ম্যাট: এইচবি
- আইএসবিএন: ৯৭৮৮১৭৩০৫৩৯২৪
- সংস্করণ: ১ম
- প্রকাশক: আরিয়ান বুকস ইন্টারন্যাশনাল
- আকার: ১৯ সেমি x ২৫ সেমি
- পণ্য বছর: ২০১০
গত তিন দশক ধরে গঙ্গা সমভূমির প্রত্নতত্ত্বে গবেষণা কার্যক্রমে অসাধারণ বৃদ্ধি দেখা গেছে। এই সময়কালে প্রত্নতাত্ত্বিক সমস্যাগুলি বোঝার ক্ষেত্রে ভূতাত্ত্বিক, ভূ-রূপবিদ, মানব জীববিজ্ঞানী, জীবাশ্মবিদ এবং প্রত্নতাত্ত্বিক উদ্ভিদবিদদের মতো প্রাকৃতিক বিজ্ঞানীদের অংশগ্রহণও বৃহত্তরভাবে দেখা গেছে। ১০,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে গঙ্গার পলিমাটিতে মধ্য-প্রস্তর যুগের সংস্কৃতির আবিষ্কার আমাদের জ্ঞানে একটি স্বতন্ত্র অবদান রাখে। মধ্য-গঙ্গা উপত্যকার বেশ কয়েকটি স্থানে খননকাজ চালিয়ে দেখা গেছে যে মধ্য-প্রস্তর যুগের মানুষ যারা প্রায়শই বিন্ধ্যের সহজলভ্য শিলা-আশ্রয়ে বাস করত, তারা এখন গাছ, ডাল এবং পাতা দিয়ে তৈরি কুঁড়েঘরে বাস করত। পরবর্তীকালে গঙ্গা উপত্যকায় যাযাবর থেকে বসতি স্থাপনের পথে রূপান্তর মূলত গম, বার্লি এবং ধানের মতো নির্দিষ্ট খাদ্য উদ্ভিদের চাষ এবং গবাদি পশু, ভেড়া, ছাগল, শূকর এবং মহিষের মতো প্রাণীদের গৃহপালনের উপর ভিত্তি করে অর্থনৈতিক বিপ্লবের ফলাফল ছিল। অধিকন্তু, প্রায় ৩০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে তামার প্রচলনের ফলে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায় এবং বসতির সংখ্যা ও আকার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। গঙ্গা উপত্যকার বিভিন্ন অংশে তিন ডজনেরও বেশি তাম্রপ্রস্তরযুগীয় স্থানের খননকাজে এটি ব্যাপকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। বর্তমান বইটিতে এই সমস্ত আবিষ্কারের একটি সংক্ষিপ্তসার তুলে ধরা হয়েছে এবং এর প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

