সমাধানে নিম
সমাধানে নিম is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
                    
                      
Genuine Products Guarantee
                      
                    
                  
                  Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
                    
                      
Delivery and Shipping
                      
                    
                  
                  Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
🔹 লেখক: সুবিমল চন্দ্র দে
 🔹 ধরণ: বাগান - কৃষি বিজ্ঞান
 🔹 ফর্ম্যাট: হার্ডকভার
 🔹 আইএসবিএন: ৯৭৮৮১৭৭৫৬৭০৬৯
 🔹 পৃষ্ঠা: ১৬৮
 🔹 ওজন: ৩০১ গ্রাম
 📝 বইয়ের সারাংশ:
 "যেখানে নিম ও নিশিন্দা জন্মে, সেখানে মৃত্যু আসে না।" এই প্রাচীন প্রবাদটি মানব জীবনে নিমের অপরিহার্য ভূমিকা তুলে ধরে। বহু শতাব্দী ধরে ভারতে বিভিন্ন রোগের জন্য একটি শক্তিশালী প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে নিমকে মূল্য দেওয়া হয়ে আসছে। মহেঞ্জো-দারো সহ সিন্ধু সভ্যতার খননকাজে এমনকি নিমের জীবাশ্মও আবিষ্কৃত হয়েছে, যা এর ঐতিহাসিক তাৎপর্য প্রমাণ করে।
নিম নিয়ে আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণা বিস্ময়কর ফলাফল উন্মোচন করেছে। এই অসাধারণ গাছটিতে অসংখ্য উদ্ভিদ-ভিত্তিক রাসায়নিক যৌগ ( ফাইটোকেমিক্যাল ) রয়েছে যা শতাধিক রোগের ভেষজ সমাধান প্রদান করে, যার মধ্যে কিছু জীবন-হুমকিস্বরূপ অবস্থাও রয়েছে।
জৈব চাষে বর্তমানে নিম ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় প্রাকৃতিক কীটনাশক এবং ছত্রাকনাশক হিসেবে। নিম বীজ থেকে তেল নিষ্কাশনের পর অবশিষ্টাংশ মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে এবং ভূমি ক্ষয় রোধ করে।
"সমাধানে নিম" বইয়ে লেখক সুবিমল চন্দ্র দে নিমের দৈনন্দিন জীবনে অন্তর্ভুক্তি সম্পর্কে ব্যবহারিক নির্দেশিকা প্রদান করেছেন, পাশাপাশি এর ঔষধি, কৃষি এবং পরিবেশগত উপকারিতা সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করেছেন।
 🖋 লেখক সম্পর্কে:
 সুবিমল চন্দ্র দে ৯ মে, ১৯৩০ সালে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথির বাসুদেববাড়িয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি উদ্ভিদবিদ্যায় ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরে জাতীয় ক্যাডেট কর্পস (এনসিসি) থেকে গ্রন্থাগার বিজ্ঞান এবং উন্নত সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন, সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট (১৯৬৩), লেফটেন্যান্ট (১৯৬৭) এবং ক্যাপ্টেন (১৯৬৯) পদ অর্জন করেন। তিনি ৭ম বেঙ্গল ব্যাটালিয়নে অফিসার এবং পরে ঝাড়গ্রাম পলিটেকনিকের এনসিসি অফিসার এবং গ্রন্থাগারিক হিসেবে (১৯৬০-১৯৯২) দায়িত্ব পালন করেন।
একজন বিখ্যাত উদ্যানতত্ত্ববিদ হিসেবে, তিনি ঝাড়গ্রামে মর্যাদাপূর্ণ উদ্যানতত্ত্ব এরিনা প্রতিষ্ঠা করেন, যা উদ্ভিদ প্রজননে বিশেষজ্ঞ। তিনি গোলাপ, ডালিয়া এবং হিবিস্কাসের অনেক হাইব্রিড জাত উদ্ভাবন করেন, যার মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য আরোহী ডালিয়াও রয়েছে। অর্থনৈতিক উদ্ভিদবিদ্যায় তাঁর গবেষণা ব্যাপকভাবে স্বীকৃত এবং তাঁর রচনাগুলি ভারতীয় কৃষি গবেষণা পরিষদের (ICAR) অফিসিয়াল জার্নাল " ভারতীয় উদ্যানতত্ত্ব এবং ভারতীয় কৃষি "-এ প্রকাশিত হয়েছে।
📚 লেখকের অন্যান্য রচনা:
- ভারতীয় উদ্যানতত্ত্ব এবং ভারতীয় কৃষিকাজ সম্পর্কিত গবেষণা প্রকাশনা
 
            
 
       
         

