মহাবালিপুরম
মহাবালিপুরম is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
- লেখক : প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত, সৌমেন পাল (প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত, সৌমেন পাল)
- প্রকাশক : আনন্দ পাবলিশার্স
- ভাষা : বাংলা
- সংস্করণ : হার্ডকভার
- আইএসবিএন : ৯৭৮৯৩৫০৪০৪৮৪৩
- পৃষ্ঠা : ১৪৮
- ওজন : ৪৩৮ গ্রাম
বইয়ের বর্ণনা :
মহাবলিপুরম: ইতিহাস ও ঐতিহাসিক ভারতের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাচীন শহর মহাবলিপুরমের সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় ঐতিহাসিক ও স্থাপত্য ঐতিহ্য অন্বেষণ করে। ব্রিটিশ উপনিবেশ স্থাপনের অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন বিদেশী সূত্রে মহাবলিপুরমের উল্লেখ পাওয়া যেত। গ্রীক ভূগোলবিদ টলেমি এটিকে 'মালাঙ্গে' নামে উল্লেখ করেছিলেন, যা মহাবলিপুরমের পূর্ববর্তী নাম বলে মনে করা হয়। বিখ্যাত চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং, যদিও তিনি 'কাঞ্চী'কে পল্লব রাজ্যের অংশ হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন, তবুও তিনি মহাবলিপুরমের কথাই বলছিলেন বলে মনে করা হয়।
বইটিতে পল্লব রাজবংশের নির্মিত অসাধারণ স্থাপত্য এবং জটিল পাথর কেটে তৈরি মন্দিরগুলির, বিশেষ করে দুটি প্রধান গুহা মন্দিরের শৈলী: মহেন্দ্র শৈলী এবং মামল্ল শৈলী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। মামল্ল শৈলীর সর্বোত্তম উদাহরণ হল খোলা আকাশের নীচে খোদাই করা বেস-রিলিফ, যা পৌরাণিক দৃশ্যগুলিকে চিত্রিত করে, যেখানে মহাবালিপুরমের স্মৃতিস্তম্ভগুলি এই শৈলীর প্রধান উদাহরণ হিসেবে কাজ করে।
মহাবালীপুরম তার বারোশো বছরেরও বেশি পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলির জন্য বিখ্যাত। বিখ্যাত শোর মন্দির এবং অর্জুনের তপস্যা সহ প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ ভারতের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক এবং স্থাপত্য ঐতিহ্যের চিরন্তন প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। ১৯৮৪ সালে, মহাবালীপুরমকে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করা হয়, যা এর বৈশ্বিক তাৎপর্যকে আরও দৃঢ় করে তোলে।
এই বইটিতে মহাবালীপুরমের প্রত্নতাত্ত্বিক বিস্ময় এবং ঐতিহাসিক তাৎপর্যের একটি বিশদ এবং চিত্রিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে, যা পাঠকদের এই প্রাচীন শহরের শৈল্পিক এবং সাংস্কৃতিক সম্পদ অন্বেষণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানায়।

