সুভাষ চন্দ্র বসু সমগ্র ২
সুভাষ চন্দ্র বসু সমগ্র ২ is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
🔹 লেখক : সুভাষ চন্দ্র বসু
🔹 ধরণ : নেতাজি এবং নেতাজির উত্তরাধিকার
🔹 ফর্ম্যাট : হার্ডকভার
🔹 আইএসবিএন : ৯৭৮৮১৭০৬৬৬৫৯২
🔹 পৃষ্ঠা : ২৪২
🔹 ওজন : ৪৭৮ গ্রাম
বইয়ের সারাংশ:
নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর ৮৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রকাশিত, তাঁর সংগৃহীত রচনার এই দ্বিতীয় খণ্ডে তাঁর ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বই, ভারতীর মুক্তি সংগ্রাম (দ্য ইন্ডিয়ান স্ট্রাগল) এর অসংক্ষিপ্ত এবং সংশোধিত সংস্করণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ১৯২০ থেকে ১৯৪২ সাল পর্যন্ত ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস বর্ণনাকারী এই স্মৃতিস্তম্ভটি সুমন চট্টোপাধ্যায় এবং সুগত বোস দ্বারা স্পষ্ট এবং সাবলীল বাংলায় পুনঃঅনুবাদ করা হয়েছে যাতে এটি আধুনিক পাঠকদের কাছে আরও সহজলভ্য হয়।
ভারতীর মুক্তি সংগ্রামের প্রথম অংশ ( ১৯২০-১৯৩৪ সাল জুড়ে) মূলত ১৯৩৫ সালে লন্ডনে প্রকাশিত হয়েছিল, যেখানে এটি ইউরোপীয় বুদ্ধিজীবীদের কাছ থেকে উচ্চ প্রশংসা পেয়েছিল কিন্তু ব্রিটিশ সরকার ভারতে নিষিদ্ধ করেছিল। দ্বিতীয় অংশ ( ১৯৩৫-১৯৪২ ) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪২ সালে বার্লিনে নেতাজি লিখেছিলেন এবং যুদ্ধের পরে পাণ্ডুলিপিটি তার স্ত্রীর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। ১৯৩৫ সংস্করণের পুনর্মুদ্রণ ১৯৪৮ সালে কলকাতায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং দ্বিতীয় অংশটি চার বছর পরে আলাদাভাবে প্রকাশিত হয়েছিল।
সংগৃহীত রচনাগুলির মধ্যে এই চূড়ান্ত সংস্করণটি সাবধানতার সাথে সংশোধিত এবং সংকলিত হয়েছে , যা এটিকে একটি মূল্যবান ঐতিহাসিক দলিল করে তুলেছে। এই বইয়ের পাশাপাশি, এই খণ্ডে আরও রয়েছে:
✅ বিভিন্ন প্রকাশনা থেকে সম্পাদকীয় পর্যালোচনা এবং সমালোচনামূলক বিশ্লেষণ
✅ একটি এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার যেখানে নেতাজি ফ্যাসিবাদ এবং কমিউনিজম নিয়ে আলোচনা করেছেন
✅ নেতাজি গবেষণা ব্যুরো থেকে প্রাপ্ত দুর্লভ নথি, চিঠি, বক্তৃতা এবং ছবি
লেখক সম্পর্কে:
সুভাষ চন্দ্র বসু ১৮৯৭ সালের ২৩শে জানুয়ারী ভারতের কটকে জন্মগ্রহণ করেন। একজন মেধাবী পণ্ডিত হিসেবে তিনি স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে বিএ ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন বিষয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি ১৯২০ সালে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস (আইসিএস) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন কিন্তু ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে নিজেকে উৎসর্গ করার জন্য পদত্যাগ করেন। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের পরামর্শে তিনি একজন বিশিষ্ট নেতা হয়ে ওঠেন এবং ১৯৩৮ এবং ১৯৩৯ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। কংগ্রেস নেতাদের সাথে আদর্শিক পার্থক্যের কারণে তিনি ১৯৩৯ সালে ফরোয়ার্ড ব্লক গঠন করেন। ১৯৪১ সালে তিনি ভারত থেকে পালিয়ে যান এবং ভারতের মুক্তির জন্য আন্তর্জাতিক সমর্থন চান। আজাদ হিন্দ ফৌজ (আইএনএ) গঠন এবং ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে তাঁর সশস্ত্র সংগ্রাম ভারতীয় ইতিহাসের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পর্বগুলির মধ্যে একটি।
কেন আপনার এই বইটি পড়া উচিত?
📌 ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি বিস্তৃত বিবরণ
📌 অপ্রকাশিত চিঠি, বক্তৃতা এবং দুর্লভ নথিপত্র
📌 গবেষক, ইতিহাস প্রেমী এবং শিক্ষার্থীদের জন্য অপরিহার্য
📌 নেতাজির সবচেয়ে প্রভাবশালী কাজের একটি সংগ্রাহক সংস্করণ

