👨‍💼 CUSTOMER CARE NO +918468865271

⭐ TOP RATED SELLER ON AMAZON, FLIPKART, EBAY & WALMART

🏆 TRUSTED FOR 10+ YEARS

  • From India to the World — Discover Our Global Stores

🚚 Extra 10% + Free Shipping? Yes, Please!

Shop above ₹5000 and save 10% instantly—on us!

THANKYOU10

তর্পণ

Sale price Rs.315.00 Regular price Rs.350.00
Tax included


Genuine Products Guarantee

We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.

Delivery and Shipping

Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.

Get 100% refund on non-delivery or defects

On Prepaid Orders

লেখকঃ শাওলী মিত্র (শাওলী মিত্র)
ধরণ : আত্মজীবনী - জীবনী - স্মৃতিকথা (আত্মজীবনী - জীবনী - স্মৃতিকথা)
আইএসবিএন ( হার্ডকভার ) : 9788172158279
পৃষ্ঠা : ১০৪
ওজন : ২১৯ গ্রাম


বর্ণনা :
তর্পণ শাওলি মিত্রের লেখা একটি হৃদয়গ্রাহী স্মৃতিকথা, যেখানে তার জীবনের একটি ব্যক্তিগত এবং অন্তরঙ্গ বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে। বইটিতে তার স্মৃতির গভীরে তলিয়ে গেছে, একটি নাট্য পরিবারে তার লালন-পালনের মুহূর্তগুলি ধরা হয়েছে, যেখানে তার বাবা-মা - শম্ভু মিত্র এবং তৃপ্তি মিত্র - উভয়ই বাংলা থিয়েটারের বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব ছিলেন। এই পরিবেশে বেড়ে ওঠা স্বাভাবিকভাবেই তাকে থিয়েটারের জগতে নিয়ে যায় এবং এটি কেবল তার পেশাই নয় বরং তার জীবনের আহ্বানও হয়ে ওঠে। বইটিতে নাট্যকার, পরিচালক এবং অভিনেতা হিসেবে তার যাত্রার প্রতিফলনও রয়েছে, যেখানে থিয়েটার জগতে তার বছরগুলির ব্যক্তিগত গল্প এবং অভিজ্ঞতা রয়েছে। তর্পণ কেবল তার ক্যারিয়ারের স্মৃতি নয় বরং শিল্পরূপ এবং তার শৈল্পিক এবং ব্যক্তিগত জীবনকে রূপদানকারী ব্যক্তিদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।


লেখক সম্পর্কে:

শাওলি মিত্র
১৯৪৮ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণকারী শাওলি মিত্র একটি নাট্য পরিবেশে বেড়ে ওঠেন, যেখানে তার বাবা-মা শম্ভু মিত্র এবং তৃপ্তি মিত্র ছিলেন, উভয়ই বাংলা থিয়েটার জগতের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। তার বাবা শম্ভু মিত্র ছিলেন একজন বিশিষ্ট নাট্য ব্যক্তিত্ব এবং তার নির্দেশনায় শাওলি প্রথম মঞ্চে পা রাখেন। ১৯৮৩ সালে, তিনি পঞ্চম বৈদিক নামে তার নিজস্ব নাট্যদল প্রতিষ্ঠা করেন, যার প্রযোজনা ছিল "নাথবাটি অনাথবাটি" , যার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন তার বাবা-মা উভয়ই। শাওলির পরবর্তী কাজ, যার মধ্যে "কথা অমৃতসমান" নাটকটিও ছিল, দর্শকদের কাছ থেকে প্রচুর প্রশংসা পায়। তিনি ২০১১ সাল পর্যন্ত থিয়েটার পরিচালনা এবং অভিনয় চালিয়ে যান, এরপর তিনি নাটক পড়া এবং পরিবেশনার উপর মনোনিবেশ করেন। তার নাটক ছাড়াও, শাওলি প্রবন্ধ, ছোটগল্প এবং জীবনী প্রকাশ করেছেন এবং তার কাজ ইংরেজি এবং হিন্দিতে অনুবাদ করা হয়েছে। তার প্রবন্ধ সংগ্রহ "তর্পন" হিন্দিতে "পুত্রী কা কথান" নামে অনুবাদ করা হয়েছে। শাওলি বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ বাংলা একাডেমির সভাপতি এবং তার বাবার লেখার একটি সংগৃহীত রচনা সংস্করণ সম্পাদনা করছেন। থিয়েটার এবং সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি ভারত এবং আন্তর্জাতিকভাবে পুরষ্কারে সম্মানিত হয়েছেন।