সুভাষ চন্দ্র বসু সমগ্র ৬
সুভাষ চন্দ্র বসু সমগ্র ৬ is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
🔹 লেখক: সুভাষ চন্দ্র বসু
🔹 ধরণ: নেতাজি এবং নেতাজি আলোচনা
🔹 ফর্ম্যাট: হার্ডকভার
🔹 আইএসবিএন: ৯৭৮৮১৭২১৫৬১৫২
🔹 পৃষ্ঠা: ১৯২টি
🔹 ওজন: ৩৯৭ গ্রাম
বইটি সম্পর্কে
সুভাষ চন্দ্র বসুর সম্পূর্ণ রচনাবলীর ষষ্ঠ খণ্ড নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং অস্ট্রিয়ান মহিলা এমিলি শেঙ্কলের (১৯৩৪-১৯৪২) মধ্যে আদান-প্রদানকৃত চিঠিপত্রের সংগ্রহের মাধ্যমে তাঁর জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়কে আলোকিত করে, যার সাথে তিনি গভীর ব্যক্তিগত সম্পর্ক রেখেছিলেন। এই খণ্ডে ১৮০টি চিঠি রয়েছে, যার মধ্যে ১৬০টি সুভাষ চন্দ্র বসু লিখেছেন এবং ২০টি এমিলি লিখেছেন, যা নেতাজির আবেগগত দিকটির একটি ঘনিষ্ঠ দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে, যা প্রায়শই তাঁর অস্থির রাজনৈতিক জীবনে লুকিয়ে থাকে।
এই সংগ্রহটি এমন একজন মানুষের মানবিক ও আবেগগত দিক প্রকাশ করে যাকে প্রায়শই তার বিপ্লবী ও রাজনৈতিক সাফল্যের জন্য স্মরণ করা হয়। চিঠিগুলি নেতাজির এমিলির প্রতি গভীর ভালোবাসার চিত্র তুলে ধরে এবং এই সময়কালে তিনি যে রাজনৈতিক সংগ্রাম এবং চ্যালেঞ্জগুলির মুখোমুখি হয়েছিলেন তা থেকে দূরে থেকে তার ব্যক্তিগত জীবনের অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে।
১৯৩৭ সালের ডিসেম্বরে, নেতাজি গোপনে এমিলি শেনকলকে বিয়ে করেন। এই দম্পতির একটি কন্যা ছিল, অনিতা , যার জন্ম ১৯৪২ সালের নভেম্বরে। চিঠিগুলি ভারতের স্বাধীনতার জন্য নিবেদিত জীবনের পটভূমিতে প্রেম, ব্যক্তিগত সংযোগ এবং স্থিতিস্থাপকতার একটি কোমল আখ্যান বিনিময় করে। এই সংগ্রহের মাধ্যমে, পাঠকরা নেতাজির একজন উগ্র জাতীয়তাবাদী থেকে তার পরিবারের প্রতি গভীরভাবে নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিতে রূপান্তর প্রত্যক্ষ করতে পারবেন, এমন একটি দিক যা এখনও কম পরিচিত।
চিঠিগুলি ছাড়াও, দুটি গুরুত্বপূর্ণ চিঠি রয়েছে, একটি সুভাষ চন্দ্র বসু তার ভাই শরৎ চন্দ্র বসুকে লিখেছিলেন এবং অন্যটি এমিলি শরৎ চন্দ্র বসুকে লিখেছিলেন।
এই খণ্ডে যা যা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:
✔ সুভাষ চন্দ্র বসু এবং এমিলি শেঙ্কলের মধ্যে ১৮০ টিরও বেশি চিঠি আদান-প্রদান হয়েছিল (১৯৩৪-১৯৪২)।
✔ শরৎচন্দ্র বসুর কাছে সুভাষচন্দ্র বসুর চিঠি এবং তাকে লেখা এমিলির চিঠি।
✔ নির্বাসনের সময়কার আবেগঘন এবং ব্যক্তিগত প্রতিফলন এবং এমিলির সাথে তার সম্পর্ক।
✔ একজন মানুষের মানবিক দিকটির অন্বেষণ যা প্রায়শই কেবল একজন বিপ্লবী নেতা হিসেবে দেখা হয়।
✔ এমিলির সাহস, স্বাধীনতা এবং সুভাষ চন্দ্র বসুর প্রতি অপরিসীম ভালোবাসা তার চিঠির মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল।
লেখক সম্পর্কে
সুভাষ চন্দ্র বসু (১৮৯৭-১৯৪৫) ছিলেন একজন বিপ্লবী নেতা এবং ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। কটকে জন্মগ্রহণকারী, তিনি প্রথমে ভারতীয় সিভিল সার্ভিসে (আইসিএস) কর্মজীবন শুরু করেছিলেন, কিন্তু ভারতের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করার জন্য পদত্যাগ করেছিলেন। তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজ (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি - আইএনএ) সংগঠিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং ভারতের স্বাধীনতার একজন গুরুত্বপূর্ণ সমর্থক ছিলেন। তাঁর নেতৃত্ব, বক্তৃতা এবং লেখা আজও মানুষকে অনুপ্রাণিত করে।
📖 নেতাজির কিংবদন্তির ব্যক্তিগত ও মানবিক দিক উন্মোচন করে এই হৃদয়গ্রাহী চিঠির সংগ্রহে সুভাষ চন্দ্র বসুর এক ভিন্ন দিক অন্বেষণ করুন!

