সুভাষ চন্দ্র বসু সমগ্র 11
সুভাষ চন্দ্র বসু সমগ্র 11 is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
লেখক : সুভাষ চন্দ্র বসু
🔹 ধরণ : নেতাজি এবং নেতাজির উত্তরাধিকার
🔹 ফর্ম্যাট : হার্ডকভার
🔹 আইএসবিএন : ৯৭৮৯৩৫০৪০৬১৩৭
🔹 পৃষ্ঠা : ৪২০
🔹 ওজন : ৭৪৯ গ্রাম
বইয়ের সারাংশ:
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিপ্লবী নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু কেবল একজন অনুপ্রেরণাদায়ক নেতা এবং বক্তাই ছিলেন না, তিনি একজন দার্শনিক, চিন্তাবিদ এবং প্রখ্যাত লেখকও ছিলেন। বিভিন্ন সময় এবং স্থানে রচিত তাঁর অসংখ্য লেখা, বক্তৃতা এবং চিঠিগুলি নেতাজি গবেষণা ব্যুরোর প্রত্যক্ষ সহায়তায় এই বিশাল সংগ্রহে অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংকলিত হয়েছে এবং আনন্দ পাবলিশার্স দ্বারা প্রকাশিত হয়েছে।
এই সিরিজের প্রথম দশটি খণ্ড ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে তাঁর আত্মজীবনী "ভারত পথিক" , রাজনৈতিক বিশ্লেষণ, বক্তৃতা, দুর্লভ চিঠিপত্র এবং অমূল্য ঐতিহাসিক দলিল। এই খণ্ডগুলিতে নেতৃত্বের মাধ্যমে তাঁর যাত্রা, আজাদ হিন্দ ফৌজ (ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনী) গঠন, ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে তাঁর সশস্ত্র প্রতিরোধ এবং ভারতের ভবিষ্যতের জন্য তাঁর দৃষ্টিভঙ্গির বর্ণনা রয়েছে।
এই ১১তম খণ্ডে রয়েছে:
- ১৯৪৩-১৯৪৫ সালের মধ্যে লেখা প্রবন্ধ, বিবৃতি এবং চিঠিপত্র
- আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠনের বিস্তারিত তথ্য
- স্বাধীন ভারতের অস্থায়ী সরকারের পরিকল্পনা
- ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে নেতাজির যুদ্ধ প্রচেষ্টা সম্পর্কিত নথিপত্র
লেখক সম্পর্কে:
সুভাষ চন্দ্র বসু ১৮৯৭ সালের ২৩শে জানুয়ারী ভারতের কটকে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শনশাস্ত্র অধ্যয়ন করেন এবং ১৯২০ সালে ভারতীয় সিভিল সার্ভিস (আইসিএস) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন, কিন্তু স্বাধীনতা সংগ্রামে নিজেকে উৎসর্গ করার জন্য পদত্যাগ করেন। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের নির্দেশনায় তিনি রাজনীতিতে প্রবেশ করেন এবং ১৯৩৮ এবং ১৯৩৯ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। কংগ্রেস নেতাদের সাথে আদর্শিক মতবিরোধের পর, তিনি ১৯৩৯ সালে ফরোয়ার্ড ব্লক প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরে ১৯৪১ সালে ভারতের স্বাধীনতার জন্য আন্তর্জাতিক সমর্থন পেতে ভারত থেকে পালিয়ে যান। আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন এবং ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সামরিক প্রতিরোধ ভারতের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য অধ্যায় হিসেবে রয়ে গেছে।
কেন আপনার এই বইটি পড়া উচিত?
✅ নেতাজির রাজনৈতিক ও সামরিক কৌশল সম্পর্কে গভীর অন্তর্দৃষ্টি
✅ স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি বিরল ঐতিহাসিক দলিল
✅ অপ্রকাশিত চিঠি এবং বক্তৃতার সংগ্রহ
✅ গবেষক এবং ইতিহাস প্রেমীদের জন্য অবশ্যই থাকা উচিত
📖 আজই এই বইটি সংগ্রহ করুন এবং নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর চিন্তাভাবনা এবং উত্তরাধিকার অন্বেষণ করুন!

