পাবজাবের ইসলামিক স্থাপত্য (১২০৬-১৭০৭)
পাবজাবের ইসলামিক স্থাপত্য (১২০৬-১৭০৭) is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
- ভাষা: ইংরেজি
- পৃষ্ঠা: xxxviii + 466
- ফর্ম্যাট: HB (হার্ডবাউন্ড)
- সংস্করণ: ১ম
- প্রকাশক: আর্য বুকস ইন্টারন্যাশনাল
- বছর: ২০১৫
- আকার: ২২ সেমি x ২৮ সেমি
-
আইএসবিএন: ৯৭৮৮১৭৩০৫৫৩৯৩
পাঞ্জাবের ইসলামী স্থাপত্য এখনও পর্যন্ত ততটা গুরুত্ব সহকারে অধ্যয়ন করা হয়নি যতটা তা প্রাপ্য। ভারতীয় উপমহাদেশের স্থাপত্য সংক্রান্ত বইগুলিতে লাহোর বা মুলতানের কয়েকটি স্মৃতিস্তম্ভের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, এবং এটুকুই। ধারণা করা হয় যে মধ্যযুগীয় পাঞ্জাবের স্থাপত্য কেবল এই দুটি কেন্দ্রের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু এটি আসল গল্প নয়। পাঞ্জাবের পুরো ভূখণ্ড স্মৃতিস্তম্ভে পরিপূর্ণ। এই বইটি লেখকের তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে এই বিষয়ে বিস্তৃত গবেষণার ফলাফল। এতে পাঞ্জাবের ১৪১টি বিদ্যমান স্মৃতিস্তম্ভের বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে তেরোটি সরাই, আটটি সেতু, সাতটি বাওলি, ছয়টি ট্যাঙ্ক, তেত্রিশটি কোস-মিনার, একটি সুরক্ষিত ঘেরা, দুটি বাগান, দুটি দুর্গ, একটি প্রাসাদ, একটি তখত, সাতচল্লিশটি সমাধি, আঠারোটি মসজিদ এবং দুটি ঈদগাহ। এই বিদ্যমান স্থাপনাগুলি ছাড়াও, এই কাজটিতে ১০৩টি বিলুপ্তপ্রায় স্মৃতিস্তম্ভ সম্পর্কে তথ্যও পাওয়া যায় যার মধ্যে রয়েছে সাতটি সরাই, তিনটি সেতু, সাতটি বাওলি, একটি পুকুর, ছয়টি কোস-মিনার, ছয়টি বাগান, তেরোটি দুর্গ, তিনটি প্রাসাদ, একটি হাম্মাম, পঁচিশটি সমাধি, আঠাশটি মসজিদ এবং তিনটি ঈদগাহ। এইভাবে, বইটি পাঞ্জাবের পাঁচ শতাব্দীর নির্মিত ঐতিহ্যের একটি সম্পূর্ণ দলিল। বইটিতে ৪১টি রঙিন প্লেট, ৩৫২টি একরঙা প্লেট এবং ১৪৩টি মূর্তি রয়েছে, যার বেশিরভাগই লেখক নিজেই লিখেছেন।

