তামিলনাড়ুর ইতিহাস ও সংস্কৃতি: খণ্ড ২ (আনুমানিক ১৩১০ থেকে আনুমানিক ১৮৮৫): খণ্ড ২
তামিলনাড়ুর ইতিহাস ও সংস্কৃতি: খণ্ড ২ (আনুমানিক ১৩১০ থেকে আনুমানিক ১৮৮৫): খণ্ড ২ is backordered and will ship as soon as it is back in stock.
Couldn't load pickup availability
Genuine Products Guarantee
Genuine Products Guarantee
We guarantee 100% genuine products, and if proven otherwise, we will compensate you with 10 times the product's cost.
Delivery and Shipping
Delivery and Shipping
Products are generally ready for dispatch within 1 day and typically reach you in 3 to 5 days.
বইয়ের বিস্তারিত
- লেখক: চিত্রা মাধবন
- ব্র্যান্ড: ডিকে প্রিন্ট ওয়ার্ল্ড লিমিটেড
- সংস্করণ: দ্বিতীয়
- বাঁধাই: পেপারব্যাক
- পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৯৯টি
- প্রকাশের তারিখ: ০১-১২-২০০৫
- ইএএন: ৯৭৮৮১২৪৬০৩৯৫৬
- প্যাকেজের মাত্রা: ৮.২ x ৫.৫ x ০.৫ ইঞ্চি
- ভাষা: ইংরেজি
বর্ণনা:
ভারতের ইতিহাস পুনর্গঠনে শিলালিপির অধ্যয়ন, লিপিবিদ্যা, একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে তামিলনাড়ুতে রয়েছে এক বিশাল লিপিসংগ্রহ, যা এই অঞ্চলের অতীত বুঝতে ঐতিহাসিকদের উল্লেখযোগ্যভাবে সহায়তা করেছে। যদিও এই শিলালিপিগুলির বেশিরভাগই তামিল ভাষায় লেখা, খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীর পর থেকে, লিথিক এবং তাম্রলিপি উভয় শিলালিপিরই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সংস্কৃত ভাষায় রচিত হয়েছিল।
এই শিলালিপিগুলির মধ্যে কিছু সম্পূর্ণরূপে সংস্কৃত ভাষায়, অন্যগুলি - বিশেষ করে তাম্রলিপির রেকর্ডগুলি - দ্বিভাষিক, প্রশস্তি (স্তবগান) অংশটি পরিমার্জিত সংস্কৃতে লেখা এবং কার্যকরী অংশটি তামিল ভাষায় লিপিবদ্ধ। এই সংস্কৃত শিলালিপিগুলি মূল্যবান ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক এবং ভাষাগত অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে, যা সেই সময়ের শাসন, সমাজ এবং শৈল্পিক অর্জনের উপর আলোকপাত করে।
এই বইটিতে তামিলনাড়ুতে প্রাপ্ত সংস্কৃত শিলালিপিগুলির একটি বিস্তৃত অধ্যয়ন প্রদান করা হয়েছে, যা এই অঞ্চলের ইতিহাস বোঝার ক্ষেত্রে তাদের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করে। এটি দক্ষিণ ভারতীয় লিপিবিদ্যা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতি আগ্রহী পণ্ডিত, ইতিহাসবিদ এবং উৎসাহীদের জন্য একটি অপরিহার্য সম্পদ।
লেখক সম্পর্কে:
চিত্রা মাধবন একজন বিখ্যাত ইতিহাসবিদ এবং গবেষক যিনি দক্ষিণ ভারতীয় ইতিহাস, মন্দির স্থাপত্য এবং লিপিবিদ্যায় বিশেষজ্ঞ। তিনি শিলালিপিগুলি ব্যাপকভাবে অধ্যয়ন করেছেন, যা তামিলনাড়ুর ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার বোঝার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।

